ঢাবিকে একটি আধুনিক, ডিজিটাল বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরিত করার পাঁচটি মূল প্রতিশ্রুতি
ঢাবি শিক্ষার্থীদের জন্য একটি সিঙ্গেল আইডি থাকবে, এই আইডি দিয়ে রেজিস্টার বিল্ডিং, হল এবং ডিপার্টমেন্ট এর সব অফিসিয়াল কাজ এক সাথে এক্সেস করা যাবে। ঢাবির আইডি কার্ডের (NFC) মাধ্যমে পেমেন্ট,লাইব্রেরি এক্সেস,এটেন্ডেন্স সিস্টেম প্রত্যেক ডিপার্টমেন্ট এ বাস্তবায়ন করা হবে।
হার্ভার্ড, এমআইটির মত বিশ্বখ্যাত কোর্স গুলো শিক্ষার্থীদের জন্য উন্মুক্ত করা হবে এবং "IT for All" এর কার্যক্রমের মাধ্যমে ঢাবির শিক্ষার্থীদের Information Technology এবং Artificial Intelligence বিষয়ে দক্ষ করে তোলা হবে।প্রত্যেক ডিপার্টমেন্ট এ আইটি কমিউনিটির কার্যক্রম আরো বৃদ্ধি করতে প্রশাসনের সাথে কাজ করা হবে।
প্রযুক্তি এবং দক্ষতাভিত্তিক সাবজেক্ট এর সিটের সংখ্যা বাড়ানো হবে এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির প্রসারে বরাদ্দ আনা হবে। আন্ডারগ্র্যাড চতুর্থ বর্ষ থেকে ডিপার্টমেন্ট গুলোতে ইন্টারনশিপ এবং পার্ট টাইম চাকরি, রিমোট জব এবং ফ্রিল্যান্সিং এর ব্যবস্থা রাখতে কার্যকরী ভূমিকা রাখবো।
স্মার্ট অ্যাাপের মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়ের হলের সিট মনিটরিং সিস্টেম চালু করা হবে এবং হলের সকল কার্যক্রম ডিজিটাল করা হবে। এতে হলগুলাতে সিট অবৈধভাবে দখলের সুযোগ থাকবেনা।
ক্যাম্পাসে আন্তর্জাতিক বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মেলার আয়োজন করা হবে এবং রেগুলার দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের অংশগ্রহণে সেমিনার, কনফারেন্স এর আয়োজন করা হবে।
ডাকসু ২০২৫-এ আপনার ভোট আমাকে এই রূপান্তরমূলক পরিবর্তনগুলো বাস্তবায়ন করতে এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য একটি ডিজিটাল ভবিষ্যৎ গড়তে সক্ষম করবে।
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদকের জন্য ভোট দিন - ডাকসু ২০২৫